জন্মের পর শিশু যখন বড় হতে শুরু করে, তখন থেকেই শিশুর মনের ভেতরে অসীম বিষ্ময় বোধ জাগে। সীমাহীন কৌতুহল, আনন্দবোধ ও অফুরন্ত উদ্যোমে মানবিক বৃত্তির সুষ্ঠ বিকাশ হতে থাকে। এ সময় মানসিক ও দৈহিক প্রস্তুতি গঠন যাতে বাধা গ্রস্ত না হয় টো অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হয়। কালক্রমে শিক্ষা ও বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুর আগ্রহ সৃষ্টি হয়। যে সব বিদ্যালয়ে সুকুমারবৃত্তির অনুশীলন হয়, সেটা দেখে ভেবে চিন্তে শিশুকে ভতি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
মনে রাখতে হবে, একটি শিশুর জীবনে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব অত্যাধিক। দেশের সব মানুষের শিক্ষার আয়োজন এবং জনসংখ্যাকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার ভিত্তিমুল প্রাথমিক শিক্ষা । শিক্ষার এই স্তর পরের সকল স্তরের ভিত্তি সৃষ্টি করে থাকে। তাই যথাযথ মানসম্পন্ন বিদ্যালয়ে শিক্ষা গ্রহনই হবে জীবন গড়ার সহায়ক।
প্রাথমিক স্তরের পরে হচ্ছে মাধ্যমিক স্তর। সুষ্ঠ পাঠদানের পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো, প্রয়োজনীয় শিক্ষা অবকাঠামো, প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ প্রাপ্ততা, ডিজিটাল পদ্ধতির বাস্তবায়ন, সনাতন বক্তৃতা পদ্ধতির পরবতি সৃনশীল পদ্ধতির সঠিক বাস্তবায়ন, দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক একটি বিদ্যালয়ে প্রধান বৈশিষ্ট্য।
উপরোক্ত সকল বৈশিষ্ট্য রমজান মোল্লা রেসিডেন্সিয়াল জুনিয়র স্কুল ধারণ করে বিগত বছর ধরে ধারাবাহিক সাফল্যতা অজন করে যাচ্ছে। আমি আমার সকল, শিক্ষকমন্ডলী, র্কমচারী বৃন্দ অভিভাবক, ছাত্র ছাত্রীদের প্রতি কৃজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমাদের উপর আস্তা রাখার জন্য।
পরিশেষে, সমাজের প্রতিটি অন্ধকার স্থানে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর।